বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০৯:২০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
দুঃখে বুক ফেটে যাচ্ছে, যার যায় সেই বোঝে’ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা মৎস্যজীবী লীগের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কয়রায় পথচারি ও ভ্যান চালকদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও স্যালাইন বিতরন চরফ্যাশনে মেঘনা নদীর তীরে মাটি কাটায় অর্থদণ্ড সোনাগাজীতে সিএনজি অটোরিকশা উল্টে চালক নিহত বাগআঁচড়া নাভারণ ও বেনাপোল সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নে মহান মে দিবস পালিত নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযোগ প্রতিকার ও নিষ্পত্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন শ্রীমঙ্গলে এক কিশোরকে কুপিয়ে জখম শিবগঞ্জের শাহাবাজ পুর ইউনিয়নে কমিউনিটি পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে ব্যস্ততার পরিবর্তে অস্তিত্ব টেকানোর লড়াইয়ে মৃৎশিল্পীদের তৈরি বিভিন্ন পণ্য
অবরোধের অজুহাতে রাজশাহীর বাজারে বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম

অবরোধের অজুহাতে রাজশাহীর বাজারে বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম

নিজস্ব প্রতিনিধি :

অবরোধের আর হত্যালের অজুহাতে রাজশাহীতে বেড়েছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম। গত সপ্তাহের চেয়ে এ সপ্তাহে বেড়েছে সবজি ও মাছের দাম। একই সঙ্গে বেড়েছে পেঁয়াজ ও আলুর দাম। ৩ (নভেম্বর) ও শনিবার (৪ নভেম্বর) মহানগরীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমনটাই জানা গেছে।

মহানগরীর সাহেববাজার, নিউমার্কেট, শালবাগান ও নওদাপাড়া বাজার গিয়ে দেখা যায়, প্রতিকেজি দেশী পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা দরে। গত সপ্তাহে ছিল ১১০ টাকা। ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। গত সপ্তাহে ছিল ৮০ টাকা। এছাড়া এই সপ্তাহে কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৬০-১৮০ টাকা দেরে। আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে, আদা ২৪০ টাকা ও রসুন ২০০ টাকা।

সব ধরনের সবজির দামও বেড়েছে। চলতি সপ্তাহে করলা ৬০ টাকা, কচু ৮০ টাকা, লাউ ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৬০ টাকা, পেঁপে ৬০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৭৫ টাকা, শসা ৮০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, সজনে ৬০ টাকা, ঝিঙে ৬০ টাকা, বেগুন ও ফুলকপি ৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। সাহেববাজারের বিক্রেতা আকরাম হোসেন বলেন, সরবরাহ কম হওয়ায় বাজারে প্রভাব পড়েছে। বেশি দামে কিনতে হয় বলে আমাদের বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।

মাস্টারপাড়া কাঁচাবাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী আবদুল হালিম বলেন, অবরোধের কারণে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে আদা, রসুন ও পেঁয়াজের দাম। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। মাস্টারপাড়া কাঁচাবাজারে আসা নয়ন বলেন, প্রতিদিনই তো দাম বাড়ছে। বিশেষ করে সরকার নির্ধারিত দামে তো কিছুই মিলছে না। পেঁয়াজ, আলু ও ডিম সবকিছুই বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজার মনিটরিং না থাকায় বিক্রেতারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।

এ সপ্তাহে বয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা কেজি। সোনালী মুরগি ৩০০ টাকা, দেশি মুরগি ৪৭০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। পাতিহাঁস বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা। এ সপ্তাহে মুরগির লাল ডিম ৫২ টাকা হালি, সাদা ডিম ৪৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা, খাসির মাংস এক হাজার ৫০ টাকা। প্রতিকেজি পাঙাশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকা, রুই ৩৫০-৪০০ টাকা, কাতল ৪০০ টাকা, সিলভার কার্প ২৫০ টাকা, কই ৫৫০ টাকা, বড় তেলাপিয়া ৩০০ টাকা, বাগদা চিংড়ি ৯০০ টাকা, গলদা চিংড়ি ১২০০ টাকা, বোয়াল ৭৫০ টাকা, টেংরা ৬০০ টাকা, পাবদা ৬০০ টাকা, শিং ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শেয়ার করুন .....




© 2018 allnewsagency.com      তত্ত্বাবধানে - মোহা: মনিকুল মশিহুর সজীব
Design & Developed BY ThemesBazar.Com